‘বাংলাদেশে আরব বসন্তের মতো কাণ্ড ঘটানোর চেষ্টা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র’
ফাইল ছবি

‘বাংলাদেশে আরব বসন্তের মতো কাণ্ড ঘটানোর চেষ্টা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র’

ডেস্ক রিপোর্ট :

নির্বাচনের পর বাংলাদেশে আরব বসন্তের মতো কাণ্ড ঘটানোর চেষ্টা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র- এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছে রাশিয়া। শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আগামী কয়েক সপ্তাহে নিষেধাজ্ঞাসহ কয়েকটি পদ্ধতিতে বাংলাদেশের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে পারে ওয়াশিংটন।

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র হস্তক্ষেপ করছে বলে অভিযোগ করে আসছে রাশিয়া। এরমধ্যে গত ২৩ নভেম্বর রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ করেন। সেদিন তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস অক্টোবর মাসে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। যদিও ওয়াশিটংনের তরফে সরাসরি মস্কোর অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।

শুক্রবারের বিবৃতিতে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেন, ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর বাংলাদেশে আরব বসন্তের মতো পরিস্থিতি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তার আগে (আগামী কয়েক সপ্তাহে) বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞাসহ আরও কয়েকটি চাপ প্রয়োগ করতে পারে ওয়াশিংটন। বাইডেন প্রশাসনের টার্গেট হতে পারে বাংলাদেশের প্রধান শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো। পাশাপাশি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার দায়ে অনেক কর্মকর্তাকে অভিযুক্ত করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। অকাট্য প্রমাণ ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র এসব অভিযোগ আনবে বলে মন্তব্য করেছেন জাখারোভা।

বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, সড়কে যান চলাচল বন্ধ, বাস পোড়ানো এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা এসব ঘটনার সঙ্গে ঢাকায় পশ্চিমা একটি কূটনৈতিক মিশনের সন্দেহজনক কার্যকলাপের সংযোগ দেখতে পাচ্ছি। বিশেষ করে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বিরোধীদের সঙ্গে বৈঠক, যা নিয়ে গত ২২ নভেম্বরের ব্রিফিংয়ে আমরা কথা বলেছি।

এছাড়াও

মাগুরায় ধষর্ণের শিকার শিশু আছিয়া মারা গেছে

মাগুরায় ধষর্ণের শিকার শিশু আছিয়া মারা গেছে

দেশনেত্র প্রতিবেদক : মাগুরায় ধষর্ণের শিকার সেই শিশুটি মারা গেছে (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *