দেশনেত্র প্রতিবেদক :
২০০৪ সালে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় ভাষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদের ওপর হামলাকারী এবং হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জেএমবি নেতা নূর মোহাম্মদ সাবু ওরফে শামীমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
এটিইউর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাদিয়া জুঁই জানিয়েছেন, সোমবার (৮ এপ্রিল) রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০২২ সালের ১৩ এপ্রিল এ হত্যা মামলার রায় হয়। তাতে ৪ আসামির ফাঁসির আদেশ দেন আদালত।
রায়ে বলা হয়, হুমায়ুন আজাদকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন জঙ্গি সংগঠন জেএমবির শীর্ষ নেতা শায়খ আবদুর রহমান এবং সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই। বইমেলায় এ দুই জঙ্গি নেতার নির্দেশে আতাউর রহমান সানির নেতৃত্বে মিনহাজ, আনোয়ারুল আলম ওরফে ভাগনে শহীদ, হাফিজ মাহমুদ, নূর মোহাম্মদ ওরফে শামীমসহ অন্যরা হুমায়ুন আজাদকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। পরদিন তার ভাই মঞ্জুর কবির রাজধানীর রমনা থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। বিদেশে উন্নত চিকিৎসা শেষে কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর একই বছরের ১২ আগস্ট জার্মানিতে মারা যান হুমায়ুন আজাদ।
২০২২ সালের ১৩ এপ্রিল এ হত্যা মামলার রায় হয়। তাতে ৪ আসামির ফাঁসির আদেশ দেন আদালত।
রায়ে বলা হয়, হুমায়ুন আজাদকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন জঙ্গি সংগঠন জেএমবির শীর্ষ নেতা শায়খ আবদুর রহমান এবং সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই। বইমেলায় এ দুই জঙ্গি নেতার নির্দেশে আতাউর রহমান সানির নেতৃত্বে মিনহাজ, আনোয়ারুল আলম ওরফে ভাগনে শহীদ, হাফিজ মাহমুদ, নূর মোহাম্মদ ওরফে শামীমসহ অন্যরা হুমায়ুন আজাদকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। পরদিন তার ভাই মঞ্জুর কবির রাজধানীর রমনা থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। বিদেশে উন্নত চিকিৎসা শেষে কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর একই বছরের ১২ আগস্ট জার্মানিতে মারা যান হুমায়ুন আজাদ।
পরে হত্যাচেষ্টা মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তর করা হয়। অন্য একটি মামলায় ২০০৭ সালে আবদুর রহমান ও সানির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। কারাগারে আছে জেএমবির শুরা সদস্য মিজানুর ও আনোয়ারুল, মারা গেছেন হাফিজ মাহমুদ। তবে পলাতক ছিলেন নূর মোহাম্মদ সাবু ওরফে শামীম আর সালেহীন ওরফে সালাহউদ্দিন। রায়ের ২ বছর পর গ্রেপ্তার করা হলো তাকে।